দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪▶
✔দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয় – ১৫ নভেম্বর, ২০২৩।
✔নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়-৭ জানুয়ারি, ২০২৪।
✔বর্তমানে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল –৪৪ টি।
✔দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে-২৮ টি দল।
✔বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার– কাজী হাবিবুল আউয়াল (১৩তম)
✔অন্যান্য ৪ জন নির্বাচন কমিশনার–
১. আহসান হাবিব খান,
২. মো. আলমগীর,
৩. বেগম রাশেদা সুলতানা ও
৪. মো. আনিসুর রহমান।
✔৭ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় –২৯৮টি আসনে (নির্বাচন হয়নি নওগাঁ-২ আসনে, ১৩ জানুয়ারি ময়মনসিংহ-৩ আসনে ভোট গ্রহণ করা হয়) মোট নির্বাচন হয় ২৯৯টি আসনে।
✔আসন লাভ করে-আওয়ামী লীগ (২২৩টি), স্বতন্ত্র ( ৬২টি), জাতীয় পার্টি (১১টি) এবং অন্যান্য দল (৩টি)।
✔নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিত হয় –১০ জানুয়ারি, ২০২৪।
✔টানা চতুর্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন –শেখ হাসিনা [মোট প্রধানমন্ত্রী হন ৫ বার। (১৯৯৬, ২০০১, ২০১৪, ২০১৮, ২০২৪)।
✔সংসদ সভাপতি/প্রধান নির্বাহী/স্পিকার –ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
✔বর্তমান ডেপুটি স্পিকার –শামসুল হক টুকু।
✔বর্তমান সংসদ উপনেতা –বেগম মতিয়া চৌধুরী।
✔সরকার দলীয় চিফ হুইফ –নুর-ই-আলম চৌধুরী (লিটন)।
✔সংসদ সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান –স্পিকার।
মন্ত্রিসভা
✔প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার মোট সদস্য –৩৭ জন (পূর্ণমন্ত্রীস- ২৫ জন এবং প্রতিমন্ত্রী- ১১ জন)।
✔রাষ্ট্রপতি ‘মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের’ নিয়োগ দেন – সংবিধানের ৫৫(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী।
✔প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীদের শপথ পড়ান-রাষ্ট্রপতি।
✔মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত হয় –১১ জানুয়ারি, ২০২৪।
✔প্রধানমন্ত্রীর অধীন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ –
১. মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ;
২. প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়;
৩. সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ,
৪. বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়;
৫. সংস্কৃত বিষয়ক মন্ত্রণালয়এবং
৬. শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
✔প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রীসভার নারী মন্ত্রী –৪ জন
১. প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২. ডা: দীপু মনি (সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়)
৩. বেগম সিমিন হোসেন রিমি (প্রতিমন্ত্রী মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়)
৪. বেগম রুমানা আলী (প্রতিমন্ত্রী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় )]
✔টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী (সংসদ সদস্য নন এমন মন্ত্রী)-২ জন
১. স্থপতি ইয়াফেস ওসমান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়)
২. ডা. সামন্ত नान সেন (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় )।
✔প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ পেয়েছেন-সালমান এফ রহমান।
মন্ত্রণালয় | মাননীয় মন্ত্রী |
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রণালয় | আ ক ম মোজাম্মেল হক |
অর্থ মন্ত্রণালয় | আবুল হাসান মাহমুদ আলী |
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় | আসাদুজ্জামান খান কামাল |
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় | মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ |
শিক্ষা মন্ত্রণালয় | মহিবুল হাসান চৌধুরী |
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় | ফরহাদ হোসেন |
কৃষি মন্ত্রণালয় | মোহাম্মদ আব্দুস শহীদ |
শিল্প মন্ত্রণালয় | নুরুল মজিদ মাহমুদ হাসান |
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় | নাজমুল হাসান পাপন |
রেল মন্ত্রণালয় | মো. জিলুল হাকিম |
ভূমি মন্ত্রণালয় | নারায়ন চন্দ্র চন্দ |
বাংলাদেশের বিভিন্ন পদের প্রধান
প্রধান | ব্যক্তি | তম |
---|---|---|
বর্তমান রাষ্ট্রপতি | মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন | |
প্রধান বিচারপতি | ওবায়দুল হাসান | ২৪ তম |
প্রধান নির্বাচন কমিশনার | কাজী হাবিবুল আউয়াল | ১৩ তম |
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর | আবদুর রউফ তালুকদার | ১২ তম |
অ্যাটর্নি জেনারেল (রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা) | এ এম আমিন উদ্দিন | ১৬ তম |
জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান | ইনায়েতুর রহিম | |
আইন কমিশনের চেয়ারম্যান | এ.বি.এম খায়রুল হক | |
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর চেয়ারম্যান | মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ | ৬ষ্ঠ |
বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন (UGC) | অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ | ১৩ তম |
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান | ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ | ৫ষ্ঠ |
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (NBR) চেয়ারম্যান | আবু হেনা মোহাম্মদ রহমতুল মুনিম | |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি | ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল | ২৯ তম |
বাংলা একাডেমির সভাপতি | সেলিনা হোসেন | |
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক | মুহাম্মদ নূরুল হুদা | |
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান | এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ | ১৭ তম |
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান | মোহাম্মদ নাজমুল হাসান | ১৭ তম |
বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান | শেখ আব্দুল হান্নান | ১৬ তম |
পুলিশের প্রধান পরিদর্শক (আইজিপি) | চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন | ৩১ তম |
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) | কে এম নাজমুল হাসান | |
র্যাবের মহাপরিচালক | খুরশীদ হোসেন | ১০ তম |
সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান (BPSC) | সোহরাব হোসাইন | |
মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক | মো. নুরুল ইসলাম | |
BGMEA এর সভাপতি | ফারুক হাসান | |
FBCCI এর বর্তমান সভাপতি | মাহবুবুল হক আলম | |
জাতিসংঘে বাংলাদেশের বর্তমান স্থায়ী প্রতিনিধি | মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত | |
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি | রাবাব ফাতিমা | |
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থ সচিব | খায়েরুজ্জামান মজুমদার | |
বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব | মো. মাহবুব হোসেন | |
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব | মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া |
বাংলাদেশের বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (Intangible Cultural Heritage) – ৫টি
- দেশের ৫ম স্বীকৃতি পাওয়া ইউনেস্কোর ‘অপরিমেয় বা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’– ঢাকার ‘রিকশা ও রিকশাচিত্র।
- ইউনেস্কো ঢাকার ‘রিকশা ও রিকশা চিত্র’-কে এ স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ ( বতসোয়ানার কাসান শহরে ‘ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ সংরক্ষণ বিষয়ক ২০২৩ কনভেনশনের চলমান আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের ১৮তম অধিবেশনে)
- সম্প্রতি ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ ‘ইফতার’-কে বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো- ইরান, তুর্কিয়ে, আজারবাইজান ও উজবেকিস্তানের আবেদনের প্রেক্ষিতে।
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য | অন্তর্ভুক্তির সময় |
---|---|
১. বাউল গান | ২০০৮ |
২. জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতি | ২০১৩ |
৩. পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা | ৩০ নভেম্বর, ২০১৬ |
৪. শীতল পাটি | ৬ ডিসেম্বর, ২০১৭ |
৫. ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র’ | ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ |
UNESCO ঘোষিত বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্য-৩টি
বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | অবস্থান | সাল | তম |
---|---|---|---|
১. ষাট গম্বুজ মসজিদ | বাগেরহাট | ১৯৮৫ সালে | ৩২১তম |
২. সোমপুর বিহার | নওগাঁ | ১৯৮৫ সালে | ৩২২তম |
৩. সুন্দরবন | বাংলাদেশ | ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ | ৭৯৮তম |
স্বীকৃতি প্রাপ্ত GI পণ্যসমূহ-২১টি
- কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্য একটি নির্দিষ্ট দেশের মালিকানা বা মেধাত্ব হলো- ভৌগোলিক নির্দেশক (Geographical Indication) সংক্ষেপে- জিআই (GI)
- জিআই সনদ প্রদান করে- জাতিসংঘের মেধাগত সংস্থা (WIPO)
- GI পণ্য স্বীকৃতি ও সনদ দিয়ে থাকে- বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে “পেটেন্টস, ডিজাইন এবং ট্রেডমার্ক (DPDT)”
জিআই (GI) পণ্য | তারিখ |
---|---|
১. জামদানি শাড়ী*** | ১৭ নভেম্বর, ২০১৬ |
২. ইলিশ মাছ | ১৭ আগস্ট, ২০১৭ |
৩. ক্ষীরশাপাতি আম | ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯ |
৪. ঢাকাই মসলিন | ২৮ ডিসেম্বর, ২০২০ |
৫. রাজশাহী সিল্ক | ১৭ জুন, ২০২১ |
৬. রংপুরের শতরঞ্জি | ঐ |
৭. দিনাজপুরের কালিজিরা | ঐ |
৮. দিনাজপুরের কাটারিভোগ | ঐ |
৯. নেত্রকোনার বিজয়পুরের সাদা মাটি | ঐ |
১০. বাগদা চিংড়ি | ২৪ এপ্রিল, ২০২২ |
১১. রাজশাহীর ফজলি আম | ২৫ এপ্রিল, ২০২৩ |
১২. শেরপুরের তুলশীমালা ধান | ১২ জুন, ২০২৩ |
১৩. চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম | ২৫ জুন, ২০২৩ |
১৪. চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম | ২৫ জুন, ২০২৩ |
১৫. বগুড়ার দই | ২৫ জুন, ২০২৩ |
১৬. শীতল পাটি | ২০ জুলাই, ২০২৩ |
১৭. নাটোরের কাঁচাগোল্লা | ৮ আগস্ট, ২০২৩ |
১৮. টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ীর চমচম | ০১ জানূয়ারি, ২০২৪ |
১৯. কুমিল্লার রসমালাই | ঐ |
২০. কুষ্টিয়ার তিলের খাজা | ঐ |
২১. বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল | ঐ |
সর্বজনীন পেনশন স্কিম
২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনের ইশতেহারে পেনশন ডিমের কথা বলা হয়। ২০১৫ সালে আবুল মাল আব্দুল মুহিত উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি বিলটিতে স্বাক্ষর করলে আইনে পরিণত হয়। ১৩ আগস্ট, ২০২৩ সরকার সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালা, ২০২৩ জারি করেন।
- পেনশন ব্যবস্থা পরিচালনা ও বাস্তবায়ন সংস্থা – NPA
- অনলাইনে নিবন্ধনের জন্য অ্যাপস- Upension
- আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন- ১৭ আগস্ট, ২০২৩
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ধরন ৪টি
ধরন | পেশার লোক | চাঁদার পরিমাণ |
---|---|---|
প্রবাস | বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিদের জন্য । | চাঁদার পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা |
প্রগতি | বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী। | চাঁদার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা |
সুরক্ষা | স্বকর্মে নিয়োজিত (কৃষক, শ্রমিক, কামার, কুমার, তাঁতী, জেলে) | চাঁদার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা |
সমতা | স্বল্প আয়ের ব্যক্তি | চাঁদার পরিমাণ ১০০০ টাকা (অনুদান ৫০০ টাকা এবং ব্যক্তি ৫০০ টাকা) |
পেনশনের শর্ত, সুবিধা ও চাঁদা
- পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তির বয়স ১৮-৫০ বছর (বিশেষ বিবেচনায় ৫০ বছর ঊর্ধ্ব নাগরিকও এ ব্যবস্থায় যুক্ত হতে পারবে। সেক্ষেত্রে টানা ১০ বছর পেনশনের চাঁদা দিতে হবে)
- পেনশন পাবে ৬০ বছর পূর্ণ হলেই।
- চাঁদার টাকা আয়করমুক্ত, কর নেয়াত সুবিধা পাবে।
- যুক্ত হতে পারবেন না সরকারি ও স্বায়ত্ত শাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীগণ।
স্মার্ট বাংলাদেশ (Smart Bangladesh)
বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ৩০ সদস্য বিশিষ্ট স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এ টাস্কফোর্সের চেয়ারপার্সন হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বাকি ২৯ জন সদস্য। প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিবের নেতৃত্বে ১৮ অক্টোবর 2022 মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২৩ জন সদস্যকে নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের টাস্কফোর্সের নির্বাহী কমিটি গঠন করে।
- প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিবর্তে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ ঘোষণা করে- ১২ ডিসেম্বর, ২০২২।
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ১১ দফা ঘোষণা করেন- ১১ জানুয়ারি, ২০২৩।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের পরিবর্তে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ দিবস পালিত হয় – ১২ ডিসেম্বর।
- লক্ষ্য- ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হওয়া
- স্মার্ট বাংলাদেশের স্তম্ভ— ৪টি। (১. স্মার্ট সিটিজেন ২. স্মার্ট ইকোনোমি ৩. স্মার্ট গভর্নমেন্ট ৪. স্মার্ট সোসাইটি)
- বিশ্বে স্মার্ট দেশের স্তম্ভ— ৫টি। (Smart Government, Smart Environment, Smart Living, Smart Mobility, Smart Citizen)
- স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে – UNDP এর সহায়তায় পরিচালিত ‘Aspire to Innovate’ (a2i)
- ‘ভিশন-২০৪১’ বাস্তবায়নে বাংলাদেশে স্মার্ট সিটি ও স্মার্ট ভিলেজ বিনির্মাণে সহযোগিতা করছে – a2i.
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে ১৮ অক্টোবর রাসেল দিবসে স্মার্ট জেলা বাস্তবায়নে পুরস্কার পায় – পঞ্চগড়।
- ২০০৮ এ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে স্তম্ভ ছিল – ৪টি (মানবসম্পদ উন্নয়ন, ইন্টারনেট সংযোগ, ই-প্রশাসন ও তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পখাত)
প্রথম স্মার্ট গ্রাম | হিজলী, ঝিনাইদহ | |
প্রথম স্মার্ট উপজেলা | শিবচর, মাদারীপুর | |
প্রস্তাবিত প্রথম স্মার্ট জেলা | চট্টগ্রাম | |
প্রথম ডিজিটাল গ্রাম | তুলাতলী, কক্সবাজার | |
প্রথম ডিজিটাল আইল্যান্ড | মহেশখালী, কক্সবাজার | |
প্রথম ডিজিটাল জেলা | যশোর | |
প্রথম সাইবার সিটি | সিলেট | |
ওয়াইফাই সিটি | সিলেট |
ক্যাশলেস বাংলাদেশ(Cashless Banlgadesh)
- বাংলাদেশ ব্যাংক ক্যাশলেস লেনদেন চালু করে – ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ (আনুষ্ঠানিক চালু হয় – ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩)
- প্রাথমিকভাবে ক্যাশলেস সেবা চালু করে – মতিঝিল ও দিলকুশায়।
- বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলা QR স্ট্যান্ডার্ড সেবা ঘোষণা করে – ১১ জানুয়ারি, ২০২৩।
- বাংলাদেশে QR ভিত্তিক পেমেন্ট সেবা চালু করা হয় – ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ সালে (চালু করে – মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক)
- QR Code (Quick Response Code) এর আবিষ্কারক – জাপানি ইঞ্জিনিয়ার মাশাহিরো হারা ।
টাকা-পে কার্ড (Taka Pay Card)
- টাকা-পে কার্ড বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু – ১ নভেম্বর, ২০২৩।
- টাকা-পে কার্ডটি তৈরি করে – ফ্রান্সের প্যারিস ভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ‘ফাইম’
- উদ্দেশ্য – আন্তর্জাতিক কার্ডের ওপর নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় ও অর্থ লেনদেনে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা।
- কার্ডটি চালু করে বাংলাদেশে ৩টি ব্যাংক – সোনালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক।
- কার্ডটির মাধ্যমে লেন দেন হবে – বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীন ‘National Payment Switch Bangladesh (NPSB)
ChatGTP (চ্যাটজিপিটি)
- বর্তমান প্রযুক্তি দুনিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) আধুনিক সংযোজন হচ্ছে— চ্যাটজিপিটি ।
- চ্যাটজিপিটি হলো— একটি চ্যাটবট সিস্টেম বা আলাপচারিতার সফটওয়্যার।
- চ্যাটজিপিটি চালু করে— Open AI
- চ্যাটজিপিটি পরীক্ষামূলক চালু হয়- ৩০ নভেম্বর, ২০২২।
- চ্যাটজিপিটি স্থায়ী চালু হয়- ১৪ মার্চ, ২০২৩।
- চ্যাটজিপিটি এর উদ্যোক্তা ও প্রোগ্রামার- স্যাম অল্টম্যান ।
- ChatGPT Chat Generative Pre-trained Transformer চ্যাটজিপিটির প্রধান বৈশিষ্ট্য— মানুষের মতো টেক্সট বা লেখা তৈরির ক্ষমতা।
- চ্যাটজিপিটির আপডেট ভার্সন ছবির বিষয়বস্তু বুঝতে সক্ষম — GPT4 মাইক্রোসফটের চ্যাটবটের নাম- বিং চ্যাটবট।
- গুগলের চ্যাটবটের নাম- বার্ড (Bard)
- আলোচিত কিছু AI- বার্ড, ল্যামডা, ALBERT
- প্রথম পশ্চিমা দেশ/ইউরোপীয় দেশ হিসেবে চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধ করে— ইতালি।
- ১২ জুলাই, ২০২৩ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে— ইলন মাস্কের ‘AI’ কোম্পানির নাম এক্সএআই (সদর দপ্তর- সানফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র)
- মাইক্রোব্লগিং সাইট ‘Threads’ যাত্রা শুরু করে- ৫ জুলাই, ২০২৩ Threads এর মালিকানা প্রতিষ্ঠান- Meta.
- বাংলা ভাষার প্রথম চ্যাটজিপিটি ‘আলাপচারী’ এর নির্মাতা- ফাহমিদুল হাসান ।
Open AI
- পরিচিতি- আমেরিকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গবেষণামূলক একটি প্রতিষ্ঠান
- প্রতিষ্ঠা— ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫।
- প্রতিষ্ঠাতা— স্যাম অল্টম্যান, অ্যালিয়া সুটসক্যাভার, ইলন মাস্ক, আন্দ্রেস কারপ্যাথি, জারেম্বা, জন শুলম্যান ।
- সদর দপ্তর- পাইওনার ভবন, সানফ্রান্সিসকো, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
- Open Al এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (CEO)— স্যাম অল্টম্যান ।
- ইলন মাস্ক Open Al থেকে সরে যান— ২০১৮ সালে।
- বিশ্বে প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংবাদ উপস্থাপক চালু করে— চীন (সংবাদ মাধ্যম- সিনহুয়া)
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম- অপরাজিতা
- চালু করে— চ্যানেল-২৪
- তারিখ— ১৯ জুলাই, ২০২৩
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম- লিসা
- চালু করে- ওড়িশা টেলিভিশন
- তারিখ— ৯ জুলাই, ২০২৩
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ন্ত্রণে বিশ্বে প্রথম আইন পাশ করে— ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU)
- আরব দেশে প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে— কুয়েত (উপস্থাপকের নাম— ফেদা)